October 25, 2024, 2:25 am

সংবাদ শিরোনাম :
খুলনা জেলা কারাগারে হাজতি ও কয়েদির সাথে মারামারি ৭ম আন্তর্জাতিক Flight Safety Seminar 2024 এর সমাপনী অনুষ্ঠান বিগত ১ বছরে দুবার ঝড়ে কপাল পোড়েছে কয়রা বাসির দুর্নীতিতে অভিযুক্ত তবুও নির্বাহী প্রকৌশলী শারমিনকে গাজীপুরে পদায়ন সাবেক কমিশনার হারুনের দাপটে বসত ভিটে ছড়া এক দম্পতি   খুলনা কয়রায় হামলা করে আসামি ছিনতাই, ৫ পুলিশ সদস্য আহত খুলনা পাইকগাছায় বিগত এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ আহত ৫৬  কয়রায় এক নারী বাসা বাড়ি কাজ করতে করতে বর্তমানে চা বিক্রি করেই স্বাবলম্বী কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন

ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশন এখন চাঁদাবাজদের দখলে।

দুর্নীতি রিপোর্ট ডেক্সঃ ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশনের পূর্ব এবং পশ্চিম রেল পার্কিং এখন হকারদের দখলে। যেখানে যাত্রী সেবার মান থাকার কথা গাড়ি পার্কিং করে ট্রেনে যাবে আবার ট্রেন থেকে নেমে গাড়িতে উঠবে সেখানে রয়েছে কয়েকশো দোকানপাট।

যাত্রীদের সেবার মান বলতে এখানে কিছুই নেই পূর্ব পাশের রেল কার পার্কিংয়ে গড়ে উঠেছে গরু এবং ছাগলের ফার্ম।

যেখানে ট্রেনে এসে বিমানবন্দর নামতে হয় নেমেই পার্কিংয়ে ঢোকা যায় না ছাগলের দুর্গন্ধে পুরো পার্কিং জুড়ে ছাগলের আবর্জনা।

এই ছাগল পালেন কুলি সরদার আমান। আর পশ্চিম কার পার্কিং কয়েকশো দোকান ভাড়া দিয়ে চালাচ্ছেন স্টেশন মাস্টার ও নিরাপত্তা ইনচার্জ সহ তার নিচের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা দোকানপতি টাকা তোলেন। এখানে উল্লেখ থাকে যে নিরাপত্তার সি,আইকে দোকান প্রতি দিতে হয় ৫০০ টাকা নিরাপত্তার আরেক কর্মকর্তা মুজাফফরকে দোকান প্রতি দিতে হয় ২০০ টাকা,নিরাপত্তার আরেক সিপাই লস্কর নামের একজনকে দিতে হয় ২০০ টাকা, স্টেশন মাস্টারকে দোকান প্রতি দিতে হয় ৫০০ টাকা করে।

থানা বক্সকে দিতে হয় প্রতি দোকান প্রতি ১০০ টাকা নিরাপত্তা সিপাই কে প্রতি শিফটে দিতে হয় ১০০ টাকা, এভাবে প্রতি দোকানের খরচ হয় দুই হাজার টাকা। এভাবে যদি ৫০ টি দোকান থেকে ২ হাজার টাকা করে নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন এক লক্ষ টাকা কালেকশন করেন লাইনম্যান।

এ বিষয়ে সাধারণ দোকান দারদের সাথে কথা বলে জানা যায় যে আমরা গরিব মানুষ তাই ফুটপাতে ব্যবসা করতে আসি আর এখানে আমরা দুই চার টাকা যা ব্যবসা হয় তা আমাদের লাইন খরচে চলে যায়।

আমরা খুব কষ্টের মধ্যে আছি এই বিষয়ে দেখার যেন কেউ নেই। এ বিষয়ে নিরাপত্তা ইনচার্জের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা কোন দোকান বসায় নাই তারা মাঝে মধ্যেই উচ্ছেদ করেন এবং আমরা চলে আসার পরে আবার দোকান বসিয়ে তারা ব্যবসা করে। স্টেশন মাস্টার কে ফোন দিলেও তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায় তার সাথে কোন কথা বলা যায়নি। এ বিষয়ে রেলওয়ে বিমানবন্দর ফাড়ির ইনচার্জ জানায় এগুলো আমার দেখার বিষয় না আমি কোন দোকান বসাই না এবং উঠাইও না আমার প্ল্যাটফর্মে কোন কিছু হলে আমাকে বলতে পারেন।

আরো বিস্তারিত জানতে আগামী সংখ্যায় চোখ রাখুন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন